মুক্তিযুদ্ধের আমার কিছু কথা (হার্ডকভার)
মুক্তিযুদ্ধের আমার কিছু কথা (হার্ডকভার)
৳ ২০০   ৳ ১৬০
২০% ছাড়
5 টি Stock এ আছে
Quantity  

তথ্য সাময়িকী সালতামামি – ২০২৩  অর্ডার করলে সাথে সালতামামি ২০২২ ফ্রি

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

পাক হানাদার বাহিনীর সিরাজগঞ্জ আক্রমণের দিনটি ছিল ২৬ মার্চ ১৯৭১। ধর্ষণের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করা এক নারীর লাশ ছুঁয়ে দেশকে শত্রুমুক্ত করার শপথ নেন স্থানীয় যুবকেরা। সেই যুবকদলের অন্যতম ছিলেন গাজী শেখ মুহাঃ আলাউদ্দীন। তাঁরই প্রত্যক্ষ বর্ণনায় ঋদ্ধ এ বইটি।

ইতিহাসের এ ভাষ্যকার ছাত্ররাজনীতির সূত্রে বঙ্গবন্ধুর একজন ঘনিষ্ঠ শিষ্য হিসেবে স্বাধীনতার মন্ত্রে দীক্ষিত হন। মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নেন ভারতের দেরাদুনের তান্দুয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। বঙ্গবন্ধুর স্নেহ ও চেতনাকে পাথেয় করে জীবন বাজি রেখে ব্রতী হন সশস্ত্র সংগ্রামে। দেশকে শত্রুমুক্ত করতে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয়টি সফল অপারেশনে অংশগ্রহণ করেন তিনি।

বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধের হালহকিকত নিখুঁতভাবে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধের আমার কিছু কথা বইটির পাতায় পাতায়। মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ জনতার অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহায়তা বিজয় অর্জনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল, লেখকের বর্ণনায় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে সেই অলিখিত ইতিহাস। বইটি একই সাথে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বাঙালির দেশপ্রেম, আত্মত্যাগ ও বিজয়ের মহিমাকে ধারণ করেছে।

Title : মুক্তিযুদ্ধের আমার কিছু কথা
Author : গাজী শেখ মুহাঃ আলাউদ্দীন
Publisher : পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড
ISBN : 9789849852230
Edition : 1st Published, 2024
Number of Pages : 88
Country : Bangladesh
Language : Bengali

গাজী শেখ মুহাঃ আলাউদ্দীন ১৯৪৫ সালে সিরাজগঞ্জ জেলার সদর থানার বহুলী ইউনিয়নের ধীতপুর আলাল গ্রামের শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা কাজী ঈসমাইল হোসেন তাড়াশ থানার সরকারি ম্যারেজ রেজিস্টার ছিলেন। মা মোছাঃ ছালেহা বেগম গৃহিণী। সিরাজগঞ্জ সদরের ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করে সিরাজগঞ্জ বি.এ কলেজে ভর্তি হন। লেখাপড়া চলাকালীন পশ্চিম পাকিস্তানি স্বৈরশাসক ও শোষকের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক আন্দোলনে শরিক হন। সিরাজগঞ্জ কলেজ থেকে বিএ পাস করে উচ্চতর ডিগ্রির জন্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি রাজশাহী হতে সিরাজগঞ্জ ফিরে আসেন এবং মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। পরবর্তীতে উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য ভারতের দেরাদুন গমন করেন উচ্চতর প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে পুনরায় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার ডেপুটি কমান্ডার এবং তাড়াশ ও রায়গঞ্জ উপজেলার প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দেশ হানাদারমুক্ত হলে পুনরায় রাজশাহী ফিরে যান এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ হতে এমএ সম্পন্ন করেন ১৯৮৫ সালে সরকার উপজেলা নির্বাচন ঘোষণা করলে তিনি নির্দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং বিপুল ব্যবধানে সরকার দলীয় প্রার্থীকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি পারিবারিক জীবনে চার পুত্র ও এক কন্যাসন্তানের জনক। বর্তমানে তিনি সিরাজগঞ্জে নিজ বাড়িতে বসবাস করছেন।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]